

Premium Ghee
৳ 330 – ৳ 630
ঘি হলো প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী খাদ্যপণ্য। এটি হাজার হাজার বছর ধরে ভারতীয় উপমহাদেশের সংস্কৃতির অংশ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসা শাস্ত্রে ঘি’র বিশেষ স্থান রয়েছে এবং এটি বিভিন্ন ঔষধি গুণাবলীর জন্য প্রশংসিত। প্রাচীন ভারতীয় গ্রন্থগুলোতে ঘি’র স্বাস্থ্যকর উপকারিতা এবং দৈনন্দিন জীবনে এর বহুমুখী ব্যবহারের বিবরণ পাওয়া যায়। এটি শুধু খাদ্য হিসেবেই নয়, ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
premium Ghee
ঘি একটি প্রাকৃতিক এবং পুষ্টিগুণে ভরপুর খাদ্য উপাদান, যা প্রাচীন পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়। এটি খাঁটি দুধ থেকে সংগ্রহিত এবং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে প্রস্তুত করা হয়। ঘি রান্নার জন্য যেমন উপযোগী, তেমনি স্বাস্থ্য সুরক্ষা এবং সৌন্দর্যচর্চার জন্যও বিশেষভাবে উপকারী।
প্রধান বৈশিষ্ট্যসমূহ:
– বিশুদ্ধ: কোনো প্রকার কেমিক্যাল বা প্রিজারভেটিভস ছাড়া প্রস্তুত করা।
– প্রাকৃতিকভাবে প্রস্তুত: প্রাচীন পদ্ধতিতে খাঁটি দুধ থেকে সংগ্রহিত এবং সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে প্রস্তুত করা।
– উচ্চ পুষ্টিগুণ: ভিটামিন এ, ডি, ই, এবং কে সমৃদ্ধ, যা শরীরের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে।
– স্বাদ ও গন্ধে অতুলনীয়: প্রাকৃতিক ভাবে প্রস্তুত হওয়ার কারণে এর স্বাদ ও গন্ধ খুবই সমৃদ্ধ।
উপকারিতা:
1. ডায়াবেটিস এবং ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ব্যবস্থাপনা:
ঘি ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে, যা টাইপ ২ ডায়াবেটিস এবং ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স রোগীদের জন্য উপকারী। দেশি ঘিতে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাটি অ্যাসিডগুলি ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে।
2. হজম প্রক্রিয়া উন্নত:ঘি হজম প্রক্রিয়া উন্নত করতে সহায়ক এবং পাচনতন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখে। এটি গ্যাস্ট্রিক সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
3. ত্বক ও চুলের যত্ন: ঘি ত্বক এবং চুলের ময়েশ্চারাইজার হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এটি ত্বককে আর্দ্র এবং কোমল রাখে এবং চুলের শুষ্কতা কমায়।
4. উচ্চ পুষ্টিগুণ:ঘি ভিটামিন এ, ডি, ই, এবং কে সমৃদ্ধ, যা শরীরের বিভিন্ন প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে এবং ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।
5. ওজন নিয়ন্ত্রণ:ঘি ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হতে পারে। এটি ক্ষুধা কমায় এবং দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরা রাখে।
6. অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি প্রভাব:ঘি প্রদাহ কমাতে সহায়ক। এটি প্রদাহজনিত রোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে এবং শরীরের প্রদাহ কমায়।
7. হাড়ের স্বাস্থ্যের উন্নতি:ঘি ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়ক এবং হাড়ের গঠন ও শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। এটি অস্টিওপোরোসিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।
8. মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নতি:ঘি মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে সাহায্য করে এবং মানসিক চাপ কমাতে সহায়ক। এটি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি এবং মস্তিষ্কের স্বাস্থ্য উন্নতিতে সাহায্য করে।
ব্যবহারের উপায়:
– রান্নায়: ঘি উচ্চ তাপমাত্রায় রান্নার জন্য উপযোগী এবং বিভিন্ন খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি করে।
– সালাদ ড্রেসিং: সালাদ ড্রেসিং এবং মেরিনেডে ব্যবহার করে অতিরিক্ত স্বাদ যোগ করুন।
– সৌন্দর্য চর্চায়: ত্বক ও চুলের জন্য সরাসরি ব্যবহার করতে পারেন অথবা ময়েশ্চারাইজার এবং হেয়ার মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।
– ডিম পোজ: ঘি দিয়ে ডিম পোজ করে খেতে পারেন।
কেন আমাদের ঘি নির্বাচন করবেন?
– গুণগত মানে আপোষহীন: আমরা আমাদের ঘির গুণগত মান বজায় রাখতে আপোষহীন।
– প্রাকৃতিক ও স্বাস্থ্যকর পণ্য: আমাদের ঘি প্রাকৃতিক এবং স্বাস্থ্যকর। কোন প্রকার কেমিক্যাল বা প্রিজারভেটিভস ছাড়া।
– বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত উপকারিতা: বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ঘির উপকারিতা প্রমাণিত হয়েছে, যা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
– পরিবেশ বান্ধব সংগ্রহ: আমরা পরিবেশ বান্ধব উপায়ে ঘি সংগ্রহ করি, যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে।
– গ্রাহক সন্তুষ্টি: আমাদের গ্রাহকের সন্তুষ্টি আমাদের প্রথম অগ্রাধিকার। উচ্চ মানের পণ্য সরবরাহ করার পাশাপাশি আমরা সর্বোত্তম গ্রাহক সেবা প্রদান করি।
Weight | N/A |
---|---|
Weight |
180gm ,350 gm |
Reviews
There are no reviews yet.