

Brown Rice (লাল চাল হাফ ফাইবার)
৳ 99
এন্থোসায়ানিন ও এন্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ।
হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে।
উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
ওজন কমায় এবং হজম বাড়ায়।
অস্থি রাখে মজবুত ও শক্তিশালী।
রক্তাল্পতায় ভোগা মানুষের জন্য লাল চাল ওষুধের মতো কাজ করে।
লাল চালের অ্যানথোসায়ানিন ত্বকের ভাঁজ কমায়, ত্বকে তারুণ্য ধরে রাখে। অ্যান্টি–অক্সিডেন্ট থাকায় সূর্যের আলোর ক্ষতিকর আলট্রা ভায়োলেট রশ্মি থেকে ত্বককে রক্ষা করে।
লাল চালে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেশিয়াম থাকে উপাদান দুটি একসঙ্গে হাড় ও দাঁত ভালো রাখে,হাড়ের ক্ষয় প্রতিরোধ করে।
ম্যাগনেশিয়াম মাইগ্রেন কমায়।
Brown Rice Half fiber (হাফ ফাইবার)
লাল চাল পুষ্টিগুণে ভরপুর একটি খাদ্য। এটি আঁশ, প্রোটিন, এবং খনিজ উপাদানে সমৃদ্ধ, যা হজমশক্তি উন্নত করে এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখতে সাহায্য করে। এতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও ভিটামিন বি বেশি পরিমাণে থাকে, যা ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী। লাল চাল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায়। এর গ্লাইসেমিক সূচক কম হওয়ায় এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ। নিয়মিত লাল চাল খাওয়া ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়ক। এছাড়া এটি কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর।
ব্রাউন রাইস (Brown rice) এর উপকারিতা –
১। এই চালে সুস্থতার জন্য আবশ্যক কিছু পুষ্টি উপাদান যেমন থায়ামিন, নায়াসিন, পেন্টোথেনিক অ্যাসিড, ম্যাঙ্গানিজ, আয়রণ, জিঙ্ক, সেলেনিয়াম ইত্যাদি উপস্থিত থাকে।
২। এতে রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার বা খাদ্য আঁশ যা আমাদের জন্য আবশ্যক।
৩। এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। যার ফলে ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য এই চাল বেশ উপযোগী।
৪। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর খুব ভালো উৎস।
৫। কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশেই হ্রাস করা সম্ভব।
৬। নিয়মিত গ্রহণ করলে গলগণ্ড, ক্যান্সার এর মতন রোগের ঝুঁকি কমে।
৭। অনেকটা সময় পেট ভরা রাখে এবং ক্ষুধা কমায়। ফলে অস্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ থেকে বিরত থাকা যায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে আনা অনেকটাই সহজ হয়।
৮।পাকস্থলী এবং সর্বপরি পরিপাক তন্ত্রের ক্রিয়া সচল রাখতে বেশ কার্যকরী।
৯।এতে বিদ্যমান বিভিন্ন উপাদান দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
১০। এতে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম হাঁড় ও দাঁতের সুস্থতায় ভীষণ উপযোগী।
১১। দৈনিক ম্যাঙ্গানিজ চাহিদার প্রায় ৮৮ শতাংশ পূরণে সক্ষম।
১২। সেলেনিয়ামের মতন গুরুত্বপূর্ণ উপাদানের যোগান ও শোষণ নিশ্চিত করে দেহকে সুরক্ষিত রাখে।
কেনো ওয়াফা ব্রাউন রাইস ব্যতিক্রম?
১। প্রাকৃতিক ভাবে চাষকৃত চালের নিশ্চয়তা।
২। পানিতে প্রায় তিন ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে এরপর সিদ্ধ করা হয়।
৩। নিজস্ব তত্ত্বাবধানে চাতালে শুকিয়ে ছোট মেশিন বা হাস্কিং মেশিনে ভাঙানো হয়।
৪। অটো রাইস মিলে ভাঙানো হয় না বলে এর পুষ্টিগুণ অটুট থাকে।
৫। হাফ ফাইবার সমৃদ্ধ চাল।
Weight |
25KG ,5 KG ,1 KG |
---|
Reviews
There are no reviews yet.